বাংলাদেশে পা রাখার পর থেকেই সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে কাটছে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের দিনকাল। হোটেল থেকে মাঠের অনুশীলন কিংবা কুর্মিটোলা গলফ কোর্সের গলফ-বিহার, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাদের ঘিরে রাখছে সব সময়। হোটেলের চারপাশে অস্ত্র হাতে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা তো আছেনই, ইংলিশ দলের সার্বক্ষণিক সঙ্গী সন্ত্রাস দমনের বিশেষ বাহিনী র্যাব।
দলের আসা-যাওয়ার পথ নিরাপদ করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সাদাপোশাকধারী সদস্যরাও আছেন। গত কয়েক দিনে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে যে মানের নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে, তাতে সন্তুষ্ট ইংলিশ ক্রিকেট দল। মঈন আলী যেমন বলেছেন, বাংলাদেশ তাদের জন্য যে মানের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে, সেটা তাঁর দেখা সেরা। বাংলাদেশকে এই জায়গায় হারাতে হলে অন্য যেকোনো দেশকেই অনেক কাঠখড় পোড়াতে হবে।
আজ মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বিশেষ নিরাপত্তা মহড়াও হয়ে গেল। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এভিয়েশন উইং, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও সেনাবাহিনীর ১ প্যারা কমান্ডো ইউনিটের সদস্য আজ মিরপুরে জরুরি পরিস্থিতি দেখা দিলে কী করণীয়, সেটাই ঝালিয়ে নিলেন। মাঠে খেলার সময় সন্ত্রাসী হামলা কিংবা খেলোয়াড়দের জিম্মির ঘটনা ঘটলে কীভাবে সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডোরা সেই পরিস্থিতি সামাল দেবে, আজকের মহড়াটা ছিল মূলত সেটিরই প্রদর্শনী। মহড়ার সময় উপস্থিত ছিলেন ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের নিরাপত্তা উপদেষ্টা রেগ ডিকাসন।
মিরপুরের এই নিরাপত্তা মহড়ায় দারুণ খুশি ডিকাসন। তিনি বলেছেন, ‘এই নিরাপত্তা মহড়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো ইউনিটের সদস্যরা নিজেদের সক্ষমতা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন, এই মহড়াটি বাংলাদেশ সফরে থাকা ইংলিশ দলের আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বাড়িয়ে দেবে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে আমরা যে ধরনের নিরাপত্তা পাচ্ছি, তা দুর্দান্তই।’
আজ মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বিশেষ নিরাপত্তা মহড়াও হয়ে গেল। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এভিয়েশন উইং, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও সেনাবাহিনীর ১ প্যারা কমান্ডো ইউনিটের সদস্য আজ মিরপুরে জরুরি পরিস্থিতি দেখা দিলে কী করণীয়, সেটাই ঝালিয়ে নিলেন। মাঠে খেলার সময় সন্ত্রাসী হামলা কিংবা খেলোয়াড়দের জিম্মির ঘটনা ঘটলে কীভাবে সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডোরা সেই পরিস্থিতি সামাল দেবে, আজকের মহড়াটা ছিল মূলত সেটিরই প্রদর্শনী। মহড়ার সময় উপস্থিত ছিলেন ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের নিরাপত্তা উপদেষ্টা রেগ ডিকাসন।
মিরপুরের এই নিরাপত্তা মহড়ায় দারুণ খুশি ডিকাসন। তিনি বলেছেন, ‘এই নিরাপত্তা মহড়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো ইউনিটের সদস্যরা নিজেদের সক্ষমতা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন, এই মহড়াটি বাংলাদেশ সফরে থাকা ইংলিশ দলের আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বাড়িয়ে দেবে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে আমরা যে ধরনের নিরাপত্তা পাচ্ছি, তা দুর্দান্তই।’
0 comments:
Post a Comment